হানাফী মাযহাব বনাম সহীহ হাদীস !
হানাফী মাযহাবের সাথে সহীহ হাদীসের কতটুকু পার্থক্য আছে তা নিচের লেখাটা পড়লে বুঝতে পারবেন আশা করে।
ছহীহ হাদীসঃ
" জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ)সূত্রে বর্ণিত।রাসূলূল্লাহ(সা)বলেছেনঃ পশুকে জবাই করাই তার পেটের বাচ্চার জন্য যথেষ্ঠ"(1)
ইমাম আবূ হানিফা বলেনঃ
"কেউ ঊট বা গরু জবাই করার পর যদি, পেটের ভেতর মৃত বাচ্চা পায় তবে তা খাওয়া যাবে না। চাই সে পসম উঠুক বা না উঠুক(2)ইমাম আবূ হানিফা বলেছেনঃকাজেই বাচ্চাটিকে আবার জবাই করতে হবে"(3)
ছহীহ হাদীসঃ
"জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ)সূত্রে বর্ণিত তিনি বলেন,রাসূলূল্লাহ(সা)খাইবারের দিন গৃহপালিত গাধার গোশত খেতে নিষেধ করেছেন।এবং ঘোড়ার গোশত খেতে অনুমতি দিয়েছেন"(4)
ইমাম আবূ হানিফা বলেনঃ
"ঘোড়ার গোশত খাওয়া মাকরুহ"(5)
ছহীহ হাদীসঃ
"আয়িশাহ(রাযি)হতে বর্ণিত যে,আল্লাহ'র রাসূল(সা)বলেছেনঃসওমের কাযা যিম্বায় রেখে যদি কেউ মারা যায় তাহলে তার অভিবাক তার পক্ষ হতে সাওম আদায় করবে"(6)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"যদি কোন ব্যক্তি মারা যায় তাহলে তার অভিবাক তার পক্ষ হতে সাওম আদায় করবে না (7)
ছহীহ হাদীসঃ
"রাসূলূল্লাহ(সা) বলেনঃতোমাদের কেউ যেন তার হেবাকৃত জিনিস(দান ফেরত না নেয়।তবে পিতা পুত্রকে হেবাকৃত জিনিস নিতে পারে"(8)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"কেউ যদি অজনবি কে হেবা করে তবে সে ফেরত নিতে পারে"(9)
ছহীহ হাদীসঃ
" যায়দ ইবনু খালিদ আল-জুহানী (রাযি.) হতে বর্ণিত। জনৈক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেনঃ তার বাঁধনের রশি অথবা বললেন, থলে-ঝুলি ভাল করে চিনে রাখ। অতঃপর এক বছর পর্যন্ত তার ঘোষণা দিতে থাক। তারপর (মালিক পাওয়া না গেলে) তুমি তা ব্যবহার কর। অতঃপর যদি এর প্রাপক আসে তবে তাকে তা দিয়ে দেবে। সে বলল, ‘হারানো উটের ব্যাপারে কী করতে হবে?’ এ কথা শুনে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমন রাগ করলেন যে, তাঁর গাল দু’টো লাল হয়ে গেল। অথবা বর্ণণাকারী বলেন, তাঁর মুখমন্ডল লাল হয়ে গেল। তিনি বললেনঃ ‘উট নিয়ে তোমার কী হয়েছে? তার তো আছে পানির মশক ও শক্ত পা। পানির নিকট যেতে পারে এবং গাছ খেতে পারে। কাজেই তাকে ছেড়ে দাও এমন সময়ের মধ্যে তার মালিক তাকে পেয়ে যাবে।’ সে বলল, ‘হারানো ছাগল পাওয়া গেলে?’ তিনি বললেন, ‘সেটি তোমার হবে, নাহলে তোমার ভাইয়ের, না হলে বাঘের।’ (২৩৭২, ২৪২৭, ২৪২৮, ২৪২৯, ২৪৩৬, ২৪৩৮, ৫২৯২, ৬১১২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৯১)(10)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"ইমাম কুদুরী বলেন হারানো বকরী, গরু,ঊট কুড়িয়ে নেওয়া বৈধ আছে"(11)
ছহীহ হাদীসঃ
"মুগীরাহ ইবনে শু'বাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত।তিনি বলেন, রাসূল (সা)উযু করলেন। তিনি কপালের চুলের উপর, পাগড়ীর ও মোজার উপর মাসাহ করলেন(12)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"পাগড়ী,টুপি,বোরকা,মোজার উপরে মাসাহ করা বৈধ না"(13)
ছহীহ হাদীসঃ
"আবদুল্লাহ্ ইবনু মুগাফ্ফাল (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ প্রত্যেক আযান ও ইক্বামাতের মধ্যবর্তী সময়ে সালাত আদায় করা যায়। তৃতীয়বার এ কথা বলার পর তিনি বলেন, যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে(14)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"মাগরীবের পূর্বে সালাত/নামাজ নয়(15)
ছহীহ হাদীসঃ
"আনাস(রা)হতে বর্ণিত।তিনি বলেন,রাসূলূল্লাহ (সা)একদা আব্দুল্লাহ ইবনে কামতুমকে সলাত আদায়ের জন্য স্থলাভিষিক্ত করে দিলেন,অথচ তিনি জম্মান্ধ অন্ধ(16)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"অন্ধ ব্যক্তিকে ইমামতি জন্য দেওয়া যাবে না"(17)
"কেউ ঊট বা গরু জবাই করার পর যদি, পেটের ভেতর মৃত বাচ্চা পায় তবে তা খাওয়া যাবে না। চাই সে পসম উঠুক বা না উঠুক(2)ইমাম আবূ হানিফা বলেছেনঃকাজেই বাচ্চাটিকে আবার জবাই করতে হবে"(3)
ছহীহ হাদীসঃ
"জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ)সূত্রে বর্ণিত তিনি বলেন,রাসূলূল্লাহ(সা)খাইবারের দিন গৃহপালিত গাধার গোশত খেতে নিষেধ করেছেন।এবং ঘোড়ার গোশত খেতে অনুমতি দিয়েছেন"(4)
ইমাম আবূ হানিফা বলেনঃ
"ঘোড়ার গোশত খাওয়া মাকরুহ"(5)
ছহীহ হাদীসঃ
"আয়িশাহ(রাযি)হতে বর্ণিত যে,আল্লাহ'র রাসূল(সা)বলেছেনঃসওমের কাযা যিম্বায় রেখে যদি কেউ মারা যায় তাহলে তার অভিবাক তার পক্ষ হতে সাওম আদায় করবে"(6)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"যদি কোন ব্যক্তি মারা যায় তাহলে তার অভিবাক তার পক্ষ হতে সাওম আদায় করবে না (7)
ছহীহ হাদীসঃ
"রাসূলূল্লাহ(সা) বলেনঃতোমাদের কেউ যেন তার হেবাকৃত জিনিস(দান ফেরত না নেয়।তবে পিতা পুত্রকে হেবাকৃত জিনিস নিতে পারে"(8)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"কেউ যদি অজনবি কে হেবা করে তবে সে ফেরত নিতে পারে"(9)
ছহীহ হাদীসঃ
" যায়দ ইবনু খালিদ আল-জুহানী (রাযি.) হতে বর্ণিত। জনৈক ব্যক্তি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেনঃ তার বাঁধনের রশি অথবা বললেন, থলে-ঝুলি ভাল করে চিনে রাখ। অতঃপর এক বছর পর্যন্ত তার ঘোষণা দিতে থাক। তারপর (মালিক পাওয়া না গেলে) তুমি তা ব্যবহার কর। অতঃপর যদি এর প্রাপক আসে তবে তাকে তা দিয়ে দেবে। সে বলল, ‘হারানো উটের ব্যাপারে কী করতে হবে?’ এ কথা শুনে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমন রাগ করলেন যে, তাঁর গাল দু’টো লাল হয়ে গেল। অথবা বর্ণণাকারী বলেন, তাঁর মুখমন্ডল লাল হয়ে গেল। তিনি বললেনঃ ‘উট নিয়ে তোমার কী হয়েছে? তার তো আছে পানির মশক ও শক্ত পা। পানির নিকট যেতে পারে এবং গাছ খেতে পারে। কাজেই তাকে ছেড়ে দাও এমন সময়ের মধ্যে তার মালিক তাকে পেয়ে যাবে।’ সে বলল, ‘হারানো ছাগল পাওয়া গেলে?’ তিনি বললেন, ‘সেটি তোমার হবে, নাহলে তোমার ভাইয়ের, না হলে বাঘের।’ (২৩৭২, ২৪২৭, ২৪২৮, ২৪২৯, ২৪৩৬, ২৪৩৮, ৫২৯২, ৬১১২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৯১)(10)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"ইমাম কুদুরী বলেন হারানো বকরী, গরু,ঊট কুড়িয়ে নেওয়া বৈধ আছে"(11)
ছহীহ হাদীসঃ
"মুগীরাহ ইবনে শু'বাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত।তিনি বলেন, রাসূল (সা)উযু করলেন। তিনি কপালের চুলের উপর, পাগড়ীর ও মোজার উপর মাসাহ করলেন(12)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"পাগড়ী,টুপি,বোরকা,মোজার উপরে মাসাহ করা বৈধ না"(13)
ছহীহ হাদীসঃ
"আবদুল্লাহ্ ইবনু মুগাফ্ফাল (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ প্রত্যেক আযান ও ইক্বামাতের মধ্যবর্তী সময়ে সালাত আদায় করা যায়। তৃতীয়বার এ কথা বলার পর তিনি বলেন, যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে(14)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"মাগরীবের পূর্বে সালাত/নামাজ নয়(15)
ছহীহ হাদীসঃ
"আনাস(রা)হতে বর্ণিত।তিনি বলেন,রাসূলূল্লাহ (সা)একদা আব্দুল্লাহ ইবনে কামতুমকে সলাত আদায়ের জন্য স্থলাভিষিক্ত করে দিলেন,অথচ তিনি জম্মান্ধ অন্ধ(16)
হানাফী মাযহাবের ফাতাওয়াঃ
"অন্ধ ব্যক্তিকে ইমামতি জন্য দেওয়া যাবে না"(17)
২নং অজ্ঞতাঃ
ইমাম আবু হানিফা বলেনঃযখন "ছহীহ হাদীস"পাবে, জেনো সেটাই আমার মাযহাব"
এই তিনিই বলেছেন(18)
ইমাম আবু হানিফা বলেনঃযখন "ছহীহ হাদীস"পাবে, জেনো সেটাই আমার মাযহাব"
এই তিনিই বলেছেন(18)
Reference............
(1)সুনান আবু দাঊদ হা/২৮২৮,সুনান তিরমিযী হা/১৪৭৬,ইমাম তিরমিযী ও আলবানী।
(2)আল হিদায়া (ই.ফা..)৪/১২৯পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া৯/৪৩১পৃঃ
(3)আল হিদায়া ৩/১৩০পৃঃ;
(4)ছহীহ বুখারী ৫/৪২১৯,৫৫২০-৫৫২৪,মুসলিম ৩৪/৬ হাঃ১৯৪১,মুসনাদে আহমদ হা/১৪৮৯৬,বুখারী (আ.প্র.)হা/৩৮৯৮,বুখারী (ই.ফা.)হা/৩৯০১;
(5)আল হিদায়া (ই.ফা..)৪/১৩২পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া ৯/৪৪৭পৃঃ
(6))ছহীহ বুখারী হা/১৯৫২,মুসলিম ১৩/২৭ হাঃ১১৪৭,,বুখারী (আ.প্র.)হা/১৮১২বুখারী (ই.ফা.)হা/১৮২৫;
(7)আল হিদায়া (ই.ফা..)১/১৫৪পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া২/৪৪৭পৃঃ
(8)সুনান নাসায়ী হা/৩৬৮৯,সুনান ইবনে মাজাহ হা/২৩৭৮,মুসনাদে আহমদ হা/৬৫৯২,৬৬৬৬,৬৯০৪,সুনান দারাকুতনী ৩/৪৩,মিশকাত হা/৩০২০;
(9)আল হিদায়া (ই.ফা..)২/৭৭পৃঃ;
(10))ছহীহ বুখারী হা/৯১,২৩৭২,মুসলিম ৩১/১ হাঃ১৭২২,মুসনাদে আহমদ হা/১৭০৪৯,বুখারী (আ.প্র.)হা/২১৯৯বুখারী (ই.ফা.)হা/২২১৬;
(11)আল হিদায়া (ই.ফা..)২/২০৫পৃঃ;
(12)মুসলিম হা/২৭৪,মিশকাত হা/৩৯৯;
(13)আল হিদায়া (ই.ফা..)১/১৪১পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া২/২১১পৃঃ
(14)ছহীহ বুখারী হা/৬২৭,৬২৪ মুসলিম হাঃ১৯৭৭মিশকাত হা/৬৬২ পৃঃ৬৫, অনুবাদকৃত মিশকাত হা/৬১১,বুখারী (আ.প্র.)হা/ ৫৯১ বুখারী (ই.ফা.)হা/ ৫৯৯;
(15))আল হিদায়া (ই.ফা..)১/৬৪পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া ১/২৮৩ পৃঃ
(16)সুনান আবু দাঊদ হা/৫৯৫,সুনানুস সুগরা লিল বায়হাক্বী হা/৫০৭;
(17)আল হিদায়া (ই.ফা..)১/৯৬পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া ১/৩৯৩ পৃঃ
(18))হাশিয়াহ ইবনে আবেদীন ১/৬৩পৃঃ;রাদ্দুল মুহতাব ১/৪৬২ পৃঃ,নাসিরুদ্দীন আলবানী,ছহীহ আত-তিরমিযী মুক্কাদামা ৪২পৃঃ;ইমাম আব্দুল ওয়াহহাব শা‘রাণী, মীযানুল কুবরা (দিল্লী : ১২৮৬ হিঃ), ১ম খন্ড, পৃঃ ৩০।
(1)সুনান আবু দাঊদ হা/২৮২৮,সুনান তিরমিযী হা/১৪৭৬,ইমাম তিরমিযী ও আলবানী।
(2)আল হিদায়া (ই.ফা..)৪/১২৯পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া৯/৪৩১পৃঃ
(3)আল হিদায়া ৩/১৩০পৃঃ;
(4)ছহীহ বুখারী ৫/৪২১৯,৫৫২০-৫৫২৪,মুসলিম ৩৪/৬ হাঃ১৯৪১,মুসনাদে আহমদ হা/১৪৮৯৬,বুখারী (আ.প্র.)হা/৩৮৯৮,বুখারী (ই.ফা.)হা/৩৯০১;
(5)আল হিদায়া (ই.ফা..)৪/১৩২পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া ৯/৪৪৭পৃঃ
(6))ছহীহ বুখারী হা/১৯৫২,মুসলিম ১৩/২৭ হাঃ১১৪৭,,বুখারী (আ.প্র.)হা/১৮১২বুখারী (ই.ফা.)হা/১৮২৫;
(7)আল হিদায়া (ই.ফা..)১/১৫৪পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া২/৪৪৭পৃঃ
(8)সুনান নাসায়ী হা/৩৬৮৯,সুনান ইবনে মাজাহ হা/২৩৭৮,মুসনাদে আহমদ হা/৬৫৯২,৬৬৬৬,৬৯০৪,সুনান দারাকুতনী ৩/৪৩,মিশকাত হা/৩০২০;
(9)আল হিদায়া (ই.ফা..)২/৭৭পৃঃ;
(10))ছহীহ বুখারী হা/৯১,২৩৭২,মুসলিম ৩১/১ হাঃ১৭২২,মুসনাদে আহমদ হা/১৭০৪৯,বুখারী (আ.প্র.)হা/২১৯৯বুখারী (ই.ফা.)হা/২২১৬;
(11)আল হিদায়া (ই.ফা..)২/২০৫পৃঃ;
(12)মুসলিম হা/২৭৪,মিশকাত হা/৩৯৯;
(13)আল হিদায়া (ই.ফা..)১/১৪১পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া২/২১১পৃঃ
(14)ছহীহ বুখারী হা/৬২৭,৬২৪ মুসলিম হাঃ১৯৭৭মিশকাত হা/৬৬২ পৃঃ৬৫, অনুবাদকৃত মিশকাত হা/৬১১,বুখারী (আ.প্র.)হা/ ৫৯১ বুখারী (ই.ফা.)হা/ ৫৯৯;
(15))আল হিদায়া (ই.ফা..)১/৬৪পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া ১/২৮৩ পৃঃ
(16)সুনান আবু দাঊদ হা/৫৯৫,সুনানুস সুগরা লিল বায়হাক্বী হা/৫০৭;
(17)আল হিদায়া (ই.ফা..)১/৯৬পৃঃ,আশরাফুল হিদায়া ১/৩৯৩ পৃঃ
(18))হাশিয়াহ ইবনে আবেদীন ১/৬৩পৃঃ;রাদ্দুল মুহতাব ১/৪৬২ পৃঃ,নাসিরুদ্দীন আলবানী,ছহীহ আত-তিরমিযী মুক্কাদামা ৪২পৃঃ;ইমাম আব্দুল ওয়াহহাব শা‘রাণী, মীযানুল কুবরা (দিল্লী : ১২৮৬ হিঃ), ১ম খন্ড, পৃঃ ৩০।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন